রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ১০ হাজার টয়লেট বানাবে ইউনিসেফ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক,
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2017-10-11 15:13:02.0 BdST
Updated: 2017-10-11 15:13:02.0 BdST
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য কক্সবাজারের অস্থায়ী ক্যাম্পে ১০ হাজার টয়লেট নির্মাণ করে দেবে জাতিসংঘের সংস্থা ইউনিসেফ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের
যুগ্ম-সচিব (রোহিঙ্গা সেল) হাবিবুল কবির এবং বাংলাদেশে ইউনিসেফের কান্ট্রি ডিরেক্টর
এডওয়ার্ড বিগবেডার বুধবার সচিবালয়ে এ বিষয়ে একটি সমঝোতা স্মারকে সই করেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং সচিব মো. শাহ কামালও উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানে।
ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইউনিসেফের সহায়তায় ওই ১০ হাজার টয়লেট নির্মাণে ব্যয় হবে ১১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের মুখে গত ২৫ অগাস্ট থেকে সোয়া পাঁচ লাখের মতো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে। এর আগে বিভিন্ন সময়ে আসা চার লাখের মতো রোহিঙ্গা গত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে আছে।
ত্রাণমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্য, পয়ঃনিষ্কাশন ও সুপেয় পানির ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকার দেশি-বিদেশি সংস্থাগুলোক নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
“রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩৫ হাজার ল্যাট্রিন প্রয়োজন। সরকার ইতোমধ্যে সাত হাজারের বেশি নির্মাণ করেছে। বাকিগুলো দেশি-বিদেশি বিভিন্ন এনজিও নির্মাণ করবে।”
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা, চিকিৎসা ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা করায় ইউনিসেফের কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান ত্রাণমন্ত্রী।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া এবং সচিব মো. শাহ কামালও উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানে।
ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইউনিসেফের সহায়তায় ওই ১০ হাজার টয়লেট নির্মাণে ব্যয় হবে ১১ কোটি ৮০ লাখ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মাধ্যমে।
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর দমন-পীড়নের মুখে গত ২৫ অগাস্ট থেকে সোয়া পাঁচ লাখের মতো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এসেছে। এর আগে বিভিন্ন সময়ে আসা চার লাখের মতো রোহিঙ্গা গত কয়েক দশক ধরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়ে আছে।
ত্রাণমন্ত্রী বলেন, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে স্বাস্থ্য, পয়ঃনিষ্কাশন ও সুপেয় পানির ব্যবস্থাপনা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সরকার দেশি-বিদেশি সংস্থাগুলোক নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে।
“রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ৩৫ হাজার ল্যাট্রিন প্রয়োজন। সরকার ইতোমধ্যে সাত হাজারের বেশি নির্মাণ করেছে। বাকিগুলো দেশি-বিদেশি বিভিন্ন এনজিও নির্মাণ করবে।”
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে শিক্ষা, চিকিৎসা ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা করায় ইউনিসেফের কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানান ত্রাণমন্ত্রী।
No comments:
Post a Comment